THE SMART TRICK OF মাশরুম চাষ পদ্ধতি THAT NO ONE IS DISCUSSING

The smart Trick of মাশরুম চাষ পদ্ধতি That No One is Discussing

The smart Trick of মাশরুম চাষ পদ্ধতি That No One is Discussing

Blog Article

ব্যাগগুলোতে নিয়মিত পানি স্প্রে করতে হবে।

ভার্মি কম্পোস্ট কি? কেঁচো সার বা ভার্মি কম্পোস্ট এর উপকারিতা

বর্তমানে এই মাশরুমের চাষ শুরু হয়েছে। সাধারণ মাশরুম উদ্যোক্তা ও মাশরুম চাষিরা প্রতি শীতে অর্থাৎ নভেম্বর থাকে ফেব্রুয়ারি মাসে প্রচুর বাটন মাশরুম উৎপাদন করতে পারবে।

২ কেজি পরিমাণ ধানের পরিষ্কার ও শুকনো খড় নিতে হবে। পরে খড়গুলোকে ১ ইঞ্চি করে মেপে নিয়ে কেটে টুকরা করতে হবে।

মাশরুম চাষ বই pdf টি গুগল ড্রাইভে সংরক্ষণ করা হয়েছে। নিচে দেওয়া লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন আপনার পছন্দের মাশরুম চাষ প্রশিক্ষণ বইটি।

>> রোদে শুকিয়ে নিয়ে মাশরুম দীর্ঘ সময় ধরে সংরক্ষণ করা যায়।

আপনার চাষ করা মাশরুম কোনো ভালো জায়গায় বিক্রি করার জন্য দুটি বিষয় মনে রাখতে হবে। একটি হলো মাশরুমের ভালো মান এবং অন্যটি হলো মাশরুমের উৎপাদনের পরিমাণ।আপনার চাষ করা মাশরুম এর যদি ভালো মানের হয় ভালো দাম পাবেন।

বীজের উপরে আবার খড় দিতে হবে আবার খড়ের উপর বীজ, কম করে সাত-আটটা স্তর একইরকম ভাবে তৈরি করে পলিব্যাগের মুখ কয়েকটা প্যাঁচ কষে বন্ধ করে দিতে হবে। প্রত্যেকবার খড় বিছানোর সময় খেয়াল রাখতে হবে, যাতে কিছুতেই খড়ের ফাঁক দিয়ে হাওয়া না ঢোকে। তারই জন্য স্তর করার জন্য হাত দিয়ে চেপে চেপে খড় বিছাতে হবে।

এভাবে মাশরুম চাষ করলে লাভ বেশি হবে। কারণ প্রতিটি পলিব্যাগ থেকে প্রায় আধা কেজি মাশরুম পাওয়া যাবে। অর্থাৎ ৫ টি পলিব্যাগ থেকে প্রায় আড়াই কেজি মাশরুম পাওয়া হবে।

অন্য দুপাশ থেকে অত:পর একইভাবে চেছে দিয়ে পানি স্প্রে করলে নতুনভাবে মাশরুম উৎপাদন হবে।

এজন্য ম্যালাথিয়ন (০.১%) স্প্রে করা যেতে পারে। এছাড়া ফর্মালিডিহাইডে (৪%) তুলা ভিজিয়ে সানস্ট্রেটে ঘসে দিলে সবুজ বাদামী বা নীল মোল্ড দূর হবে।

>> সংগ্রহে বিলম্ব হলে মাশরুম ছাতার মতো হয়ে ফুটে যায় এবং এর স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। কাজেই সময়মত মাশরুম সংগ্রহ করা আবশ্যক।

বীজের যে জায়গাটি কাটা হয়েছিল সেখানে ব্লেড দিয়ে একটু চেঁছে দিতে হবে। পরবর্তীতে ঐ বীজ থেকে পুনরায় মাশরুম গজাবে।

মাশরুম সহজপচ্য খাদ্য get more info হওয়ায় শিশু, গর্ভবতী মহিলা, বৃদ্ধ এবং হার্টের রোগী, ডায়েবেটিস, গ্যাসের সমস্যা, হাইপারটেনশন, কুষ্টকাঠিন্য এবং রক্তপ্লাতা রোগীদের জন্য উত্তম পথ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এগুলো ছাড়াও মানবদেহের ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স ও বিভিন্ন পুস্টির পূর্ণতাদানে মাশরুম অত্যন্ত কার্যকরী।

Report this page